দেশের সিনেপাড়ায় কয়েক দিন ধরেই ওমর সানী, মৌসুমী, জায়েদ খান প্রসঙ্গে আলোচনা চলছিল। ওমর সানী জায়েদ খানকে চড় মেরেছেন আর জায়েদ খান বন্দুক দেখিয়েছেন ওমর সানীকে―এমন খবর চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে।
শুধু তা-ই নয়, এর পেছনে কারণ হলো জায়েদ খান মৌসুমীকে ডিস্টার্ব করেন। এরপর রবিবার সন্ধ্যায় জায়েদের বিরুদ্ধে ওমর সানী সংসার ভাঙার চেষ্টার অভিযোগ তুলে শিল্পী সমিতিতে লিখিত অভিযোগ দেন।
ওই লিখিত অভিযোগে জায়েদ চার মাস ধরে তাঁদের সংসার ভাঙার চেষ্টা করছেন সে কথা উল্লেখ করেছেন ওমর সানী। কিন্তু পরের দিনই মৌসুমী স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন জায়েদ খান তাঁকে ডিস্টার্ব তো নয়ই, উল্টো সম্মান করেন। আর তিনিও জায়েদকে স্নেহ করেন।একই সাথে মৌসুমী জানান জায়েদের মন-মানসিকতা ভালো এবং সে ভালো ছেলে। কিন্তু মৌসুমীর এই বক্তব্যকে কার্যত নাকচ করে দিয়ে ওমর সানী ফেসবুক লাইভে এসে তাঁর বক্তব্যে অটল থাকার কথা জানান।
গুঞ্জন তৈরি হয়েছিল হয়তো নেতিবাচক কিছু ঘটতে যাচ্ছে। সেসবকে ভুল প্রমাণ করে মৌসুমী-ওমর সানী এক টেবিলে বসেন। রাতের খাবার খান। মৌসুমীর মনের ক্ষত কি দূর হয়ে গেছে? না। এমনটাই জানালেন ‘অন্তরে অন্তরে’ নায়িকা।
ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেলে মৌসুমী নিজের একটি বিষণ্ণতা মাখা ছবি পোস্ট করেছেন। যেখানে জমে আষাঢ়ের প্রথম মেঘ। যেন আকাশ ভেঙে বর্ষা নামবে। তারই নিচে মৌসুমী লিখেছেন, ‘লুকিয়ে থাকতে চাইলেই লুকিয়ে থাকা যায়। সামনে যেটা থাকে সেটা শরীর। আমি এখন শামুকের মতো হয়ে গেছি। আড়াল করে নিজেকে নিয়ে আছি, এটাই স্বস্তি।
তবে মন খারাপের নেপথ্যে রয়েছে সিলেট অঞ্চলের বন্যার্ত মানুষের হাহাকার,। কেয়ামত থেকে কেয়ামত সিনেমা দিয়ে মাত করা এই অভিনেত্রী বলেন, ‘যখন দিনের আলো দেখার সুযোগ হয়, নিজেকে বেমানান লাগে। অবনেক ভক্ত এই পোস্টে মন্তব্য করেছেন। একজন লিখেছেন, তুমি ভালো থাকলে আমরা ও ভালো থাকবো । আমারা সবসময় দোয়া করি আমাদের প্রিয়দর্শিনী যে সবসময় ভালো থাকে। তোমার জন্য অনেক অনেক ভালোবাসা
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।